বর্তমান বানিয়াজান ইউনিয়ন পরিষদটি বিরতারা ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ছিল।২০০৬ সালে এটি বিরতারা ইউনিয়ন পরিষদ হতে বিভক্ত হয়ে বানিয়াজান ইউনিয়ন পরিষদ
নামে আত্মপ্রকাশ করে।বানিয়াজান ইউনিয়নের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সালের ১১ ই জুন।
বানিয়াজান ইউনিয়নের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ
ময়মনসিংহ জেলার টাংগাইল মহকুমার মধুপুর থানার অন্তভূক্ত ছিল।
বীরতারা পঞ্চায়েত বীরতারা পঞ্চায়েত এর প্রধান ছিলেন পঞ্চাশী গ্রামের মরহুম সৈয়দ আলী সরকার । বীরতারা পঞ্চায়েত এর অন্তভূক্ত বানিয়াজান একটি ঐতিহবাহী জনবহুল বৃহৎগ্রাম ।এ গ্রাম ঐতিহবাহী পরিবারে জম্ম গ্রহন করেন মরহুম রমজান আলী তালুকদার ।মরহুম সৈয়দ আলী সরকারের পর মরহুম রমজান আলী তালুকদার বীরতারা পঞ্চায়েত এর পঞ্চায়েতের প্রাধান নির্বাচিত হন ।বৃটিশ শাসনামলেই পঞ্চায়েত কে ইউনিয়ন পরিষদ করা হলে মরহুম রমজান আলী তালুকদার বীরতারা ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন । তিনি ঐতিহবাহী বানিয়াজান গ্রামে বীরতারা ইউনিয়নের পরিষদ অফিস স্থাপন করেন । সুন্দর টিনের চৌচালা ঘরে পরিষদের কাজ সুচারু রূপে পরিচালিত হয়।বানিয়াজান গ্রামকে কেন্দ্র করে বানিয়াজান তথা বীরতারা ইউনিয়নের উত্তরাঞ্চলের উন্নয়ন গড়ে উটে
মরহুম রমজান আলী তালুকদার দির্ঘদিন বীরতারা ইউনিয়নের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন।তার জীবদ্দশায় তার জৈষ্ঠ পুত্র মরহুম সেকান্দার আলী তালুকাদার বৃটিশ আমলেই বীরতারা ইউনিয়নের প্রেসিডেন্টের নির্বাচিত হন । দেশ বিভাগের পর পাকিস্তান আমলে প্রেসিডেন্টের পদটি চেয়ারমান করা হলে মরহুম সেকান্দার আলী তালুকদার বীরতারা ইউনিয়নের চেয়ারমান নির্বাচিত হন ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস